
দেশের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ছিলেন না একাদশে। পরের টেস্টে ফিরে করেছিলেন ৩১ ও ২৯। দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচেও করেছিলেন ৬৮ ও ৩৩।
সেই ফর্ম টেস্টেও বয়ে নিয়ে এলেন। ক্যারিয়ারের দ্বাদশ অর্ধশতক স্পর্শ করেছেন ১১২ বলে। বেরিয়ে এসে কেশভ মহারাজকে উড়িয়ে চার মেরে ছুঁয়েছেন মাইলফলক।
আগের দিন নেমেছিলেন ইমরুল আউট হওয়ার পর। এরপর যেভাবে দিনটি শেষ করেছেন এবং তৃতীয় দিন সকালে প্রোটিয়া পেসারদের চ্যালেঞ্জ যেভাবে সামলেছেন, তার ক্যরিয়ারের অন্যতম সেরা ফিফটি হয়ে থাকবে এটি।
শনিবার ৩ উইকেটে ১২৭ রান নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। মুমিনুল ২৮ এবং তামিম ইকবাল ২২ রান নিয়ে দিন শুরু করেন। দিনের প্রথম ঘণ্টায় তামিম ফিরে গেলেও লড়াই চালিয়ে যান মুমিনুল। তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ১২তম হাফসেঞ্চুরি।
চলতি বছরের জানুয়ারির পর টেস্টে মুমিনুলের এটাই প্রথম হাফসেঞ্চুরি। আগের তিন টেস্টে মুমিনুলের সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল ৩১। দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারদের বিপক্ষে দারুণ ব্যাটিংয়ে ছন্দে ফেরার আভাস দেন বাংলাদেশের লিটল জিনিয়াস।
মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেট হারিয়ে ২১৮। মোমিনুল ৭২ ও মাহমুদুল্লাহ ২৬ রানে অপরাজিত আছেন।